যারা স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন তারা সবসময় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে পছন্দ করেন। সেই সাথে খাবার রান্নাটা হয় যদি সহজ এবং তাড়াতাড়ি তাহলে তো কথায় নেই। Gazi Smiss রাইস কুকার রান্নার কাজকে সহজ করেছে। তাহলে এই রাইস কুকারে ভাত রান্না করলে ভাতের পুষ্টিগুণ কতটুকু অক্ষত থাকে এমন প্রশ্ন অনেকের মনে রয়েছে, কি তাই না?
চলুন জেনে নেই এর উত্তর।
Gazi Smiss রাইস কুকারে ভাত রান্না করা স্বাস্থ্যকর কারণ রাইস কুকারে ভাত রান্না করলে ভাতের যে মাড় হয় তা ভাতের মধ্যেই থেকে যায়, তাই এর পুষ্টিগুণ অক্ষুন্ন থাকে।
রাইস কুকারে তৈরি ভাত সাধারণ ভাবে সিদ্ধ চালের চেয়ে স্বাস্থ্যকর। কারণ এটি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, খনিজ এবং অন্যান্য ভিটামিন সমৃদ্ধ।
মাড় সহ ভাত আমাদের জন্য বেশি উপকারী কারণ ভাতের মাড়ের মধ্যে যে শর্করা রয়েছে তা হলো কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেড- যাতে ফাইবার ও কিছু ভিটামিনও রয়েছে। এই কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেড আমাদেরকে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার শক্তিও দিয়ে থাকে। যদি ঠিক পরিমাণে গ্রহণ করা হয়ে থাকে তবে রাইস কুকারে রান্না করা ভাতে মাড় ফেলে দেয়া ভাত থেকে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেড বেশি - তার মানে খাদ্যগুনও বেশি।
Gazi Smiss রাইস কুকারের সুবিধা হলো এটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে তাপমাত্রা ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় যার ফলে ঠিক পরিমাণ চাল ও পানি দিলে ঠিক সময়ে ভাত হয়ে যায়। রান্না শেষ হয়ে গেলে রাইস কুকার 'ওয়ার্ম ' ম্যুডে চলে যায় - ফলে ভাত গরম থাকে।
রাইস কুকারে চাল ও পানি দিয়ে সুইচ অন করে “Cook Button” - দিয়ে দিলে নিশ্চিন্তে আপনি অন্য কাজ করতে পারেন। কারণ ভাত রান্না হয়ে গেলে এটি Auto-Off হয়ে যাবে। তাই রাইস কুকারে ভাত পুড়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে না।
চীন এবং জাপানের মানুষেরা এভাবেই রাইস কুকারের ভাত খেয়ে আসছে, তাই তাদের গড় আয়ু বেশি।
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের প্রথম পছন্দ Gazi Smiss রাইস কুকার।
ভোক্তা সাধারণের কথা মাথায় রেখে গাজীর সকল প্রোডাক্টেই থাকছে ১ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি এবং সারা বাংলাদেশে ফ্রী হোম ডেলিভারি।